ITIHASE EAST BENGAL: SPARDHAR EKSHO BOCHOR ৷ ইতিহাসে ইস্ট বেঙ্গল ঃ স্পর্ধার একশো বছর

₹ 360 / Piece

₹ 450

20%

Whatsapp
Facebook

Author

Rupak Saha

Specifications

BindingHardcover
BrandDeep Prakashan
GenreSports
CategoryNon Fiction

ইতিহাসে ইস্টবেঙ্গল: পিঠে কাঁটাতারের দাগ নিয়ে 'ছিন্নমূল রিফিউজি'র তকমা পাওয়া একটা জাতির আকাশ ছোঁয়া স্পর্ধার নাম- ইস্টবেঙ্গল।

যন্ত্রণায় ভেঙে পড়া অশীতিপর বৃদ্ধের ঝুঁকে পড়া শরীর থেকে ফিনিক্স পাখির মতো জেগে ওঠা যুবতীর রোমান্টিসিজমের রং লাল-হলুদ।

জমাটবাঁধা অন্ধকার থেকে আলোয় উদ্ভাসিত হওয়া এক একটি মশালের নাম- ইস্টবেঙ্গল।

অবিচারের প্রতিবাদে জন্ম নেওয়া একটা ক্লাব। বহু সংঘর্ষ, প্রতিবন্ধকতা, ব্যর্থতার হার্ডল পেরিয়ে বার বার ফিরে আসার এক-একটা জার্নি। ১৯২০ থেকে ২০১৯। আবেগ, ভালোবাসা, নাড়ির টান, সাফল্য-ব্যর্থতার ‘লাল-হলুদ’ আবির মেখে ভারতীয় ফুটবলের মানচিত্রে সফলতম ক্লাবটি পেরিয়ে এল একশোটি 'লাল-হলুদ বসন্ত। শতবর্ষের প্রাকালেও ফিফা ক্রমপর্যায়ে লাল-হলুদ ভারতের এক নম্বর ক্লাব (১৪৩২ পয়েন্ট)।

জন্মলগ্নে ক্লাবের পতাকার রং লাল-হলুদ বা ক্লাবের প্রতীক 'জ্বলন্ত মশাল' নির্বাচন করার গল্পই হোক বা আঁতুরঘরে আগলে রাখা কর্মকর্তাদের লালন থেকে আজকের কর্মকর্তাদের অবদানের ধারাপাত। পঞ্চপাণ্ডবের ‘বীরগাথা’ হোক বা জাকার্তার মাটিতে ভারতীয় ফুটবলের ধ্বজা উড়িয়ে দেওয়ার সোনালি সাফল্য, শ্যামবাজার মোড়ে পড়শি ক্লাবের গাড়ি থেকে ভেঙ্কটেশকে ছিনতাই অথবা বর্ধমান স্টেশনে মুম্বই মেল থেকে হাবিব আকবরকে ছিনিয়ে নেওয়ার রোমহর্ষক গল্প যে কোনো থ্রিলারকে বলে বলে পাঁচ গোল দেবে।

প্রথম ভারতীয় ক্লাব হিসেবে এফএ ম্যানুয়েলে স্থান পাওয়া, প্রথম ইউরোপের মাটিতে খেলতে যাওয়া, প্রথম বিদেশে গিয়ে তিনটি টুর্নামেন্ট জেতা– বিগত একশো বছরে জাতীয় এবং আন্তর্জাতিক মঞ্চে সোনায় বাঁধানো সব রেকর্ড। জাকার্তায় গিয়ে ফিফা ক্রমপর্যায়ে এগিয়ে থাকা, পেশাদার ক্লাবগুলোকে হারিয়ে আশিয়ান কাপ জয়ের তুল্যমূল্য পর্যালোচনা নিজের ভেতরে সযত্নে লালিত ইস্টবেঙ্গল প্রেম, পরম নিষ্ঠা ও নিরলস পরিশ্রমের বিনিময়ে লিপিবদ্ধ করেছেন বিশিষ্ট ফুটবল সাংবাদিক তথা ভারতীয় ফুটবলের সংস্কারক রূপক সাহা।

এই গ্রন্থ প্রকৃতপক্ষে সুদীর্ঘ গবেষণার এক ঐতিহাসিক দলিল ।


Reviews and Ratings

StarStarStarStarStar
StarStarStarStarStar

No Customer Reviews

Share your thoughts with other customers